breaking

clean-5

clean-5

clean-5

clean-5

Share This
সিলেটে দরপত্র ছাড়াই ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ করছে সিটি করপোরেশন। বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টায় দুপুরে এই ফুটওভার ব্রিজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হতে যাচ্ছে। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন।  
সিসিক সূত্র জানায়, ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণের সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় দুই কোটি টাকা। নগরীর কোর্ট পয়েন্ট সংলগ্ন কালেক্টরেট মসজিদ মার্কেট ও মধুবন মার্কেটের সামনের সড়কে ব্রিজটি নির্মাণ করা হবে।
তবে অল্প পরিসরের রাস্তার ওপর নির্মিতব্য এই ফুটওভার ব্রিজ নগরবাসীর কতটুকু কাজে লাগবে এ নিয়ে এখনই বিতর্ক শুরু হয়ে গেছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই ব্রিজ হবে ছিন্নমূল মানুষের শোবার স্থান। নতুন অবস্থায় মানুষের আকর্ষণ থাকলেও সময়ের ব্যবধানে এটি হেরোইন ও গাঁজা সেবীদের আড্ডাখানায় পরিণত হবে। সিলেট চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি সালাহ উদ্দিন আলী আহমদ  বলেন, ছোট পরিসরের এই স্থানে ফুটওভার ব্রিজ স্থাপন নিয়ে ২/৩ মাস আগে অনানুষ্ঠানিক এক আলোচনায় প্রশাসনের লোকদের সঙ্গে কথাবার্তা হয়েছে।
‘নগরবাসী এটা ব্যবহার না করলে অনেক সময় হকারের দখলে চলে যেতে পারে। আবার বাজে লোকের আড্ডাখানাও হতে পারে,’ মনে করেন তিনি। 
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সনাক) সিলেট অঞ্চলের সভাপতি ফারুক মাহমুদ বলেন, যেহেতু সিলেটে এটা প্রথম ফুটওভার ব্রিজ, তাই ভেবে চিন্তে করা উচিৎ।
সিলেট সিটি করপোরেশনের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রেজওয়ান আহমদ বলেন, ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ করা
অর্থমন্ত্রীর নির্বাচনী ইশতেহারে ছিল। প্রথম দফায় তিনি এ কাজটি বাস্তবায়ন করতে না পারলেও দ্বিতীয় দফায় তা করতে সফল হয়েছেন। তবে এ কারণে জন্য জনদুর্ভোগ বাড়বে না কমবে, তা বিবেচনা করেই ব্রিজটি নির্মাণ করা হচ্ছে।
সিসিক-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এনামুল হাবিব বলেন, সরকারি প্রতিষ্ঠান কাজ করলে বিনা টেন্ডারেই করার এখতিয়ার আছে। এক কোটি ৬৬ লাখ টাকা ব্যয়ে শিল্প মন্ত্রণালয়ের জিটুজি প্রকল্পের মাধ্যমে ফুটওভার ব্রিজের কাজ হবে।
তবে ব্যয় বাড়ার সম্ভাবনা আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এজন্য দুই কোটি টাকা নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে। জুন মাসের শেষ দিকে এর কাজ সম্পন্ন হবে।
«
Next

Newer Post

»
Previous

Older Post


No comments:

Leave a Reply